নিম্ন লিখিত সাংঘঠনিক কাঠামো অনুসারে নিম্ন বর্ণিত বিভিন্ন স্তরে ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর কমিটি গঠিত হইবে।
(১) ইউনিট নির্বাহী কমিটি (গ্রাম ও শহর পর্যায়ে)।
(২) ইউনিয়ন নির্বাহী কমিটি (গ্রাম পর্যায়ে)। (৩) নির্বাহী কমিটি (মহানগর পর্যায়ে)।
(৩) নির্বাহী কমিটি (মহানগর পর্যায়ে)।
(৪) উপজেলা নির্বাহী কমিটি ।
(৫) পৌরসভা নির্বাহী কমিটি ।
(৬) মহানগর নির্বাহী কমিটি যথাক্রমে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা মহানগরীতে।
(৭) জেলা নির্বাহী কমিটি ।
(৮) জাতীয় নির্বাহী কমিটি ।
(৯) প্রেসিডিয়াম।
(১০) জাতীয় কাউন্সিল ।
(১১) বিশেষ কাউন্সিল।
এছাড়াও ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর তিনটি কমিটি থাকিবে - (ক) পার্লামেন্টারী বোর্ড (প্রেসিডিয়াম সহিত আলোচনা সাপেক্ষে)। (খ) পার্লামেন্টারী পার্টি (প্রেসিডিয়ামের সহিত আলোচনা সাপেক্ষে) । (গ) উপদেষ্টা ঃ (পার্টির চেয়ারম্যান কৃর্তক মনোনীত)।
(১) ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর কাউন্সিল সর্বোচ্চ পরিষদ।
(২) প্রতি দুই বৎসর পর দলের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। কাউন্সিলের তারিখ, স্থান ও সময় দলের প্রেসিডিয়ামের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নির্ধারিত হইবে। দলের চেয়ারম্যান যিনি প্রেসিডিয়াম কমিটিরও চেয়ারম্যান। তৎকর্তৃক কাউন্সিল অনুষ্ঠানের অনুমোদন প্রয়োজন হইবে।
(৩) প্রতি দুই বৎসর পর দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর জাতীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হইবে।
৪) প্রতি দুই বৎসর পর উপজেলা শাখা, জেলা শাখা, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট রংপুর, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ মহানগর ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর কাউন্সিল গঠনতন্ত্র মোতাবেক নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হইবে । প্রতিটি উপজেলা, জেলা শাখা, এর দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের পূর্বে দলের চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে স্ব-স্ব উপজেলা, নগর, মহানগরী ন্যাশনাল কংগ্রেস- বাংলাদেশ পার্টির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনী কাউন্সিল সভায় যোগদানের জন্য নির্ধারিত সংখ্যক কাউন্সিলার নির্বাচন করিবেন। নির্বাচিত কাউন্সিলারদের তালিকা নাম ও পূর্ণ ঠিকানা সহ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রার্ড পোষ্ট যোগে প্রেরণ করিতে হইবে।
৫) কোন উপজেলা, জেলা, নগর, মহানগরী, শাখা কোন কারণ বশত : যদি ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্ধারিত তারিখের মধ্যে জাতীয় কাউন্সিলের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক কাউন্সিলার ও তাহাদের স্ব-স্ব শাখা কমিটি যথাযথ নিয়মে গঠন করিতে ব্যর্থ হয় তাহা হইলে ন্যাশন- াল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান প্রেসিডিয়ামের সহিত আলোচনা সাপক্ষে উক্ত উপজেলা, জেলা, নগর, মহানগরের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক কাউন্সিলার মনোনয়ন দিতে পারিবে।
(৬) ১১.৬ ধারায় মনোনীত কাউন্সিলারগণ কাউন্সিলর সকল অধিকার ভোগ করিবেন। তবে কমিটিকে ঐ সকল জেলার ৩ মাসের মধ্যে নির্বাচিত কমিটি গঠন করি েহইবে। ইতিমধ্যে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত জেলা গুলিতে পার্টির চেয়ারম্যান কর্তৃক অনুমোদিত অস্থায়ী কমিটি গঠন করিয়া কাজ করিবেন।
(৭) কাউন্সিলারগণ কাউন্সিল সভায় যোগদানের পূর্বেই দ্বি-বার্ষিক রেজিস্ট্রেশনের ফি ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ পার্টির অর্থ সম্পাদকের নিকট জমা করিবেন। অন্যথায় কাউন্সিল অধিবেশনের যোগদানের যোগ্য হইবেন না ।
জাতীয় কাউন্সিল গঠনের বিলম্ব হইলে বা কোনো কারণে জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত না হইতে পারিলে, প্রেসিডিয়াম কমিটির পরামর্শ মোতাবেক দলের চেয়ারম্যান সংগঠনের বৃহত্তম স্বার্থে সংগঠনের বিভিন্ন স্তর হইতে নির্দিষ্ট সংখ্যক কাউন্সিলার মনোনয়ন দিয়ে জাতীয় কাউন্সিল গঠন করিতে পারিবেন। তবে শর্ত থাকে যে, নির্বাচিত কাউন্সিল গঠিত হইলে, পূর্বের কমিটি বাতিল হইবে।
(১) পার্টির চেয়ারম্যান এর অনুমোদনক্রমে জাতীয় কাউন্সিলের দ্বি-বার্ষিক কাউিন্সিল সভা প্রতি দুই বৎসরে একবার চেয়ারমান প্রেসিডিয়াম সদস্যদের সহিত আলোচনা সাপেক্ষে বাংলাদেশের যে কোন স্থানে অনুষ্ঠিত হইবে।
(২) পার্টির চেয়ারম্যান প্রতি বৎসর নির্ধারিত তারিখ ও নির্ধারিত স্থানে বাৎসরিক সভা আহবান কারিতে পারিবেন। বাৎসরিক কার্যাক্রম পর্যালোচনা ও পরবর্তী কার্যক্রম নির্ধারণ করিবে ।
(৩) চেয়ারম্যানের অনুমতি সাপেক্ষে ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর মহাসচিব যে কোন সময়ে কেন্দ্রীয় কমিটি সভা আহবান করিতে পারিবেন।
(৪) ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভা আহবান করিতে সাধারণভাবে কমপক্ষে ৭ (সাত) দিনের নোটিশ দিতে হইবে। বিশেষ সময়ে পার্টির প্রেসিডেন্ট ৭২ ঘন্টার নোটিশের মহাসচিবকে কেন্দ্রীয় কমিটির সভার তারিখ নির্দেশ দিতে পারিবেন।
১. কেন্দ্রীয় কমিটি সংগঠনের যাবতীয় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকিবে। প্রেসি-ি ডয়ামের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করিবেন।
২. পার্টির বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটি সমূহে কর্তব্য ও দায়িত্ব নিয়ন্ত্রণ পরিচালনা, সমন্বয় সাধন, তদারকি ও তাদেরকে সাহায্য করিবে।
৩. মহানগর, জেলা এবং উপজেলা কমিটির কোন সদস্যের দলীয় শৃংঙ্খলা বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন ।
৪. বিধি মোতাবেক কমিটির সমূহের অন্তর্দ্বন্দ্ব মেটাবে।
৫. পার্টির অঙ্গ ও সহযোগী গংগঠনসমূহের কার্যকলাপের তদারকি, নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধন করিবে।
৬. প্রেসিডিয়াম কমিটির সিদ্ধান্ত ক্রমে অন্যান্য যাবতীয় কর্তব্য ও দায়িত্ব পালন করিবে।
ক. চেয়ারম্যান পার্টির সর্ব প্রধান কর্মকর্তা হিসাবে গণ্য হইবেন। তিনি পার্টির সংহতি ও মর্যাদার প্ৰতীক ।
খ. পার্টির প্রধান কর্মকর্তা হিসাবে চেয়ারম্যান পার্টির সকল কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ, তদারক ও সমন্বয় সাধন করিবেন এবং এ উদ্দেশ্যে জাতীয় কাউন্সিল, প্রেসিডিয়াম, কেন্দ্রীয় কমিটি, উপদেষ্টা পরিষদ, বিশেষ কমিটি সমূহ পার্লামেন্টারী বোর্ড, পার্লামেন্টারী পার্টি ও চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত অন্যান্য কমিটি সমূহের কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ, তদারিক সমন্বয় সাধন করিবেন।
গ. প্রয়োজনবোধে তিনি গঠনতন্ত্র মোতাবেক অন্যান্য কমিটির সমূহের সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারিবেন ।
ঘ. তিনি প্রয়োজন মনে করিলে কেন্দ্রীয় কমিটি এবং চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত অন্যান্য কমিটি সমূহের কাজ সাময়িকভাবে মূলতবী রাখার কিংবা প্রয়োজনবোধে বাতিল করিয়া পুনঃ নির্ধারন বা পুনঃ নির্বাচনের নির্দেশ দিতে পারিবেন।
ঙ. তিনি জাতীয় কাউন্সিল, প্রেসিডিয়াম কেন্দ্রীয় কমিটি সমূহের সভায় সভাপতিত্ব করিবেন। তবে তাহার অনুপস্থিতিতে এ ক্ষমতা প্রয়োজনবোধে তিনি অন্যকোন সদস্যের উপর অর্পণ করিত পারিবেন।
চ. সর্বোচ্চ ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করিতে পারিবেন ।
ছ. তিনি সবোর্চ্চ ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রেসিডিয়াম কমিটি গঠন করিবেন।
চেয়ারম্যান দীর্ঘ সময়ের অনুপস্থিতিতে তিনি দায়ীত্বভার প্রদান করিতে পারেন। এছাড়াও সিনিঃ ভাইস চেয়ারম্যান/ প্রেসিডিয়ামের একজন সদস্যকে প্রেসিডিয়ামের সভায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসাবে মনোনীত করিতে পারিবেন এবং মনোনীত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রেসিডিয়ামের সংখ্যা ঘরিষ্টের মতামতের ভিত্তিতে দায়িত্ব পালন করিবেন।
ভাইস-চেয়ারম্যানবৃন্দ সময়ে সময়ে দলের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করিবে। এবং পার্টির কল্যানে সর্বদা পরামর্শ প্রদান করিবেন।
ক. মহাসচিব পার্টির দ্বিতীয় কার্য-নীর্বাহক হিসাবে কর্ম সম্পাদন করিবে।
খ. মহাসচিব চেয়ারম্যান এর পরামর্শক্রমে নির্বাহী কমিটি, প্রেসিডিয়াম কমিটির সভা আহবান ও আলোচ্য বিষয় নির্ধারণ করিবে।
গ. তিনি সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বন্টন,কার্যাবলীর তদারকি/ সমন্বয় সাধন ও তাদের কার্যাবলী সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় উপদেশ ও নির্দেশ প্রদান করিবেন।
ঘ. মহাসচিব কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন পেশ করিবেন।
ঙ. চেয়ারম্যান এর নির্দেশক্রমে তিনি জাতীয় কাউন্সিল ও কেন্দ্রীয় কমিটির সভার কাজ পরিচালনা করিবেন।
চ. তিনি প্রেসিডিয়াম কর্তৃক গৃহীত পরিকল্পনা ও কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রধান কার্যকরণ হিসাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করিবেন।
ছ. তিনি পদাধিকার বলে প্রেসিডিয়ামের সভা পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করিবেন।
ক. যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক এবং অন্যান্য বিভাগীয় সম্পদকগণের ক্ষমতা ও দায়িত্ব -
খ. যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ও অন্যান্য বিভাগীয় সম্পাদকগণ তাহাদের স্ব-স্ব বিভাগের কর্ম, পরিকল্পনা করিবেন। নিজ নিজ বিভাগের কার্যক্রম ও অগ্রগতি সম্পর্কে সম্পাদক মণ্ডলীর মাসিক সভায় মহাসচিবের নিকট পেশ করিবে।
গ. দেশের বিভিন্ন বিভাগের ও বিভিন্ন বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম-মহাসচিবগণ ও সাংগঠনিক সম্পাদকগণ স্ব-স্ব বিভাগের জেলা ও উপজেলা সমূহের সাংগঠনিক কাঠামোর বিণ্যাস, পার্টির কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও শাখা সমূহের দায়িত্ব পালন করিবে।
ঘ. মহাসচিবের অনুপস্থিতিতে ক্রমানুসারে অতিরিক্ত মহাসচিবদের মধ্যে একজন মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করিবেন।
ক. তিনি সংগঠনের তহবিল সংরক্ষণ ও হিসাব, সংরক্ষণ করিবেন ।
খ. তিনি সংগঠনের তহবিল পার্টির চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে জমা রাখিবেন।
গ. চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের নির্দেশ মোতাবেক তিনি সংগঠনের তহবিল থেকে রশিদের বিনিময়ে অর্থ প্রদান করিবে ।
ঘ. তিনি মহাসচিবের পরামর্শে পার্টির বাৎসরিকে বাজেট প্রণয়ন করিবে।
ক. সভাপতি নিজ নিজ কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রধান কর্মকর্তা হিসাবে গণ্য হইবেন এবং সভায় সভাপতিত্ব করিবে।
খ. সভাপতি সংগঠনের কার্যাবলী পরিচালনা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সাধারণ সম্পাদককে প্রয়োজনীয় উপদেশ, পরামর্শ ও নির্দেশ প্রদান করিবে।
গ. সভাপতি প্রয়োজনবোধে সহ-সভাপতিগণকে সংগঠনের যে কোন কাজের দায়িত্ব অর্পন করিবে।
ঘ. সহ-সভাপতিবৃন্দ সংগঠনের বিভিন্ন কার্য পরিচালনায় সভাপতিকে সাহায্য করিবেন।
ঙ. সভাপতির অনুপস্থিতে সহ-সভাপতিদের মধ্যে থেকে ক্রমানুসারে সভাপতির দায়িত্ব পালন করিবে।
চ. সাধারণ সম্পাদক নিজি নিজ নির্বাহী পরিষদের দ্বিতীয় প্রধান কর্মকর্তা হিসাবে গণ্য হইবে ।
ছ. সভাপতির পরামর্শক্রমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাহী পরিষদের সভা আহবান, তারিখ, সময় আলোচ্যসূচী নির্ধারণ ও সভা কার্য পরিচালনা করিবে।
জ. সাধরাণ সম্পাদক নির্বাহী পরিষদের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নির্ধারণ ও তাদের কার্যাবলর সমন্বয় সাধন করিবে।
ঝ. সাধারণ সম্পাদক সংগঠনের প্রাথমিক সদস্যদের তালিকা, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দলিলাদি সংরক্ষণ করিবে।
ঞ. সাধারণ সম্পাদক নির্বাহী পরিষদের সভা ও স্ব-স্ব কাউন্সিল অধিবেশনের প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন প্রণয়ন করিবেন ও তা পেশ করিবে।
ট. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং সম্পাদক মণ্ডলীর অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সাধারণ সম্পাদক কর্তৃক নির্ধারিত দায়িত্ব পালন করিবেন। তাবে ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্বপ্রাপ্ত সম্পাদকগণ স্ব-স্ব বিভাগের কর্মসূচী প্রণয়ন করিবেন ও সাধারণ সম্পাদকের অনুমোদন গ্রহণ করিবে।
ঠ. সাধারণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে ক্রমানুসারে একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবে ।
ড. অর্থ সম্পাদক স্ব-স্ব তহবিল সংরক্ষণ করিবেন এবং সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশ মোত- াবেক সংগঠনের তহবিল থেকে রশিদের বিনিময়ে অর্থ প্রদান ও গ্রহণ করিবে ।